শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

আজ সাতপাকের বন্ধনে জড়াবেন সৌম্য

ক্রীড়া ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
  • ১৭৩

গেল ২১ ফেব্রুয়ারি সাতক্ষীরা শহরের মধ্যকাটিয়া এলাকার বাড়িতে বাংলাদেশ জাতীয় দলের তারকা ব্যাটসম্যান সৌম্য সরকারের বিয়ের আশীর্বাদ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) হবে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা।

সৌম্যর স্ত্রীর নাম প্রিয়ন্তি দেবনাথ পূজা। বাড়ি খুলনাতে। খুলনা ক্লাবে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। তার বাবা সাতক্ষীরার সাবেক জেলা শিক্ষা অফিসার কিশোরী মোহন।

পারিবারিক আয়োজনে বিয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হলেও কনে প্রিয়ন্তি দেবনাথ পূজার সঙ্গে সৌম্যের জানাশোনা অনেক আগে থেকেই। সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) খুলনায় কনের বাড়িতে হয়েছে আশীর্বাদ অনুষ্ঠান। আজ বিয়ের পর ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে সাতক্ষীরার একটি বাগান বাড়িতে বৌ ভাতের আয়োজন করা হয়েছে।

এর আগে নতুন জীবনের জন্য সবার কাছে আশীর্বাদ চেয়েছেন সৌম্য। এ নিয়ে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে বেশকিছু ছবি পোস্ট করেন সৌম্য। যেখানে তিনি ও তার হবু স্ত্রীর ছবি রয়েছে। আর ক্যাপশনে নতুন যাত্রার জন্য সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন।

উল্লেখ্য, সৌম্য সরকারের হরিণের চামড়ার তৈরি আসনের আশীর্বাদের বেশকিছু ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় সমালোচনা হচ্ছে। তবে আসনটি পারিবারিক ঐতিহ্যের নিদর্শন বলে পরিবার সূত্রে জানানো হয়েছে। ছবিতে দেখা যায়, হরিণের চামড়ার তৈরি আসনের ওপর কখনো বসে, কখনো দাঁড়িয়ে সৌম্য। তার আশীর্বাদের সব কার্যক্রম সম্পন্ন হয় হরিণের চামড়ার ও

সৌম্য সরকারের বাবা কিশোরী মোহন সরকার সাংবাদিকদের বলেন, ছেলের আশীর্বাদে ব্যবহৃত এই হরিণের চামড়া বহু পুরানো। এটির ওপর বসে প্রার্থনা করা হয়। এটি যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। এটি তার পারিবারিক ঐতিহ্য হিসেবে বংশানুক্রমে পাওয়া। তিনি পেয়েছিলেন তার বাবার কাছ থেকে। আর তার বাবা পেয়েছিলেন দাদুর কাছ থেকে। তবে এটি প্রথমে কে ব্যবহার করেছিলেন সেটি তার জানা নেই। তিনি দুঃখ করে বলেন, হরিণের চামড়ার বিষয়টি নিয়ে একটি মহল তিলকে তাল করার চেষ্টা করছে। অতি উৎসাহী হয়ে একটি বিশেষ মহল রং-চং করে তার পারিবারিক ঐতিহ্য ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT