শিরোনাম :
রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’ সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির ৩১ সদস্য বিশিষ্ট্য পূর্ণাঙ্গ আহবায়ক কমিটি গঠন আপনাদের ভালোবাসা ছাড়া আমি কিছুই না: তামিম ইকবাল

আতঙ্ক নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন অনেকে কাউন্সিলর

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০১৯
  • ১৭৯
রাজধানীর ২ সিটি কর্পোরেশনের লোগো

রাজধানীতে সম্প্রতি ক্যাসিনোবিরোধী চলমান অভিযানের কারণে আতঙ্কে আছেন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলররা। বিশেষ করে যাদের বিরুদ্ধে অবৈধ ক্যাসিনো, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, মাদক ব্যবসার অভিযোগ রয়েছে তাদের অনেকেই গা ঢাকা দিয়েছেন।

এছাড়া ডিএনসিসির ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাবিবুর রহমান মিজানকে আটকের পর এ আতঙ্ক আরও বেড়ে গেছে।

গত শুক্রবার ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও মোহাম্মদপুর আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান মিজানকে আটক করে র‍্যাব। দুর্নীতি-সন্ত্রাস ও ক্যাসিনোর সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে আটক করা হয়।

এরপরই কাউন্সিলরদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে অনেকেই গা ঢাকা দিয়েছেন। কেউ কেউ গোপনে বিদেশে পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে।

সরকার সম্প্রতি অবৈধ ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান শুরু করেছে। এ অভিযোগে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাঈল হোসেন চৌধুরী সম্রাট, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ, যুবলীগ নেতা জি কে শামীম ও ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়াকে গ্রেফতার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এর মধ্যে গ্রেফতার হওয়া দুই যুবলীগ নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

এ দিকে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের প্রভাবশালী অনেক কাউন্সিলরের নাম উঠে আসে। যাদের বিরুদ্ধে ক্যাসিনোর পাশাপাশি মাদক ও চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ রয়েছে। যাদের অনেকে আওয়ামী লীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।

অভিযোগ রয়েছে, নির্বাচিত হওয়ার পর তারা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে এলাকার বিভিন্ন ক্লাব, সামাজিক সংগঠন, মার্কেট ও ফুটপাত নিয়ন্ত্রণে নেন। জড়িয়ে পড়েন মাদক ব্যবসায়। ফলে তারা মেয়রসহ কাউকেই পরোয়া করেননি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছেও তাদের তালিকা রয়েছে বলে জানা গেছে।

এ কারণে যে কোনো সময় আটক হতে পারেন- এমন আশঙ্কায় রয়েছেন কাউন্সিলররা। একাধিক ওয়ার্ড কাউন্সিলরের সাথে কথা বললেও তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT