শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

এখনই বিকল্প রিং বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বৃহত্তর জনগোষ্টিকে রক্ষা করা হবে: বিভাগীয় কমিশনার

আসাদুজ্জামান
  • আপডেটের সময় : শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০
  • ১৯৪
এখনই বিকল্প রিং বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বৃহত্তর জনগোষ্টিকে রক্ষা করা হবে: বিভাগীয় কমিশনার

খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ড. মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার নদী পথে আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ও শ্রীউলা ইউনিয়নের ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। তিনি দুপুরে প্রতাপনগর ইউনিয়নের কোলা, হরিশখালী ও চাকলা এবং শ্রীউলার হাজরাখালী বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন।

বিভাগীয় কমিশনার এ সময় বলেন, সেনাবাহিনীর টেঁকসই বাঁধ নির্মাণ করতে গেলে অনুকুল পরিবেশ প্রয়োজন। এ জন্য নভেম্বর মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু এভাবে তো প্লাবিতদের রেখে দেওয়া যাবেনা। তাই দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি কমাতে এখনই বিকল্প রিং বাঁধ নির্মাণের মাধ্যমে বৃহত্তর জনগোষ্টিকে রক্ষা করা হবে।

তিনি আরো বলেন, দু’ একের মধ্যেই বিকল্প রিং বাঁধের কাজ শুরু করা হবে। কেবল বাঁধ নির্মাণ নয়, সাথে সাথে কৃষি, মৎস্য’র ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সরকার প্রনোদনার ব্যবস্থা করছে। ঘরবাড়ি নির্মাণে সহায়তার বিষয়টিও সরকার ভাবছে। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের খাবার, সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে।

বিভাগীয় কমিশনার এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। এসময় সেখানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এসএম মোস্তফা কামাল, শ্যামনগর উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউল হক দোলন, আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মীর আলিফ রেজা, ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবর্তী, থানা অফিসার ইনচার্জ গোলাম কবীর প্রমুখ।

এদিকে, ভাঙন কবলিত উপকূলীয় এলাকায় পানি কমতে শুরু করলেও বানভাসিদের দুর্ভোগ কমছেনা। দীর্ঘদিন ধরে পানি বন্দী থাকায় বানভাসী মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির অভাব। ভেঙে পড়েছে স্যানিটেশন ব্যবস্থা। দেখা দিয়েছে পানি বাহিত রোগ। বিধ্বস্ত হয়েছে প্রধান প্রধান সড়ক গুলো। পানি বন্দী খেটে খাওয়া মানুষ গুলো জীবিকার তাগিদে কাজের সন্ধানে দুর্গত এলাকা ছেড়ে অনেকেই শহরের দিকে ছুটছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT