কলাবাগান ক্রীড়াচক্র ক্লাবের পর এবার ধানমন্ডি ক্লাবে অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। এর আগের ক্লাবটি ঘিরে রাখে র্যাব-২ এর সদস্যরা।
র্যাব-২ এর অধিনায়ক আশিক বিল্লাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, অবৈধ জুয়া ও ক্যাসিনো খেলা হয় এমন অভিযোগে ধানমন্ডি ক্লাবে অভিযান চালানো হচ্ছে।
অবৈধ জুয়া ও মাদকের বিরুদ্ধে চলমান সাঁড়াশি অভিযানের অংশ হিসেবে রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী কলাবাগান ক্রীড়াচক্রে হানা দিয়ে ক্লাবটির সভাপতি শফিকুল আলমসহ পাঁচজনকে আটক করে র্যাব-২।
এর আগে দুপুর দেড়টার দিকে শফিকুল আলমকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র্যাব হেফাজতে নেয়া হয়। সন্ধ্যার সোয়া ৭টার দিকে ক্লাবটিতে অভিযান শুরু করা হয়।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর অবৈধ জুয়া ও ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে র্যাবের হাতে আটক হন ঢাকা দক্ষিণ মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। অস্ত্র ও মাদকের পৃথক দুই মামলায় তাকে সাতদিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।
সম্প্রতি ছাত্রলীগ ও যুবলীগের কয়েকজন নেতার বিষয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপরই ছাত্রলীগের পদ হারান শোভন-রাব্বানী। এরপর আটক হন খালেদ। শুক্রবার যুবলীগের অপর আলোচিত নেতা জি কে শামীমকে নিকেতনের নিজ কার্যালয় থেকে আটক করা হয়।
Leave a Reply