একের পর এক সিরিজ, লিগ স্থগিত হয়ে যাচ্ছে। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ স্থগিত। ইংল্যান্ড-শ্রীলংকা, অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড সিরিজ শুরুর পর বাতিল। আইপিএল স্থগিত হয়েছে। ফুটবলের শীর্ষ লিগ, আসর স্থগিত আছে। চলতি মৌসুমে তা একবারে বাতিলের প্রস্তাবও উঠছে।
এর মধ্যে অবশ্য বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ম্যাচ চলবে। প্রিমিয়ার লিগে দর্শক তেমন হয় না। সব দেশীয় ক্রিকেটার বলে ভয়ও কম। তারপরও কোন ক্রিকেটার আক্রান্ত হলে সবার মধ্যে ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা থাকে। কারণ মাঠে থাকা দুই দলের প্রায় সবাই একে অপরের সংস্পর্শে আসেন। বিষয়টি নিয়ে তাই প্রিমিয়ার লিগের এবং বাংলাদেশ দলের নতুন অধিনায়ক তামিম ইকবালও চিন্তিত।
তিনি শনিবার বলেন, সবার মতো আমারও ভাবনা আছে করোনা নিয়ে। আশা করব, এই কঠিন সময় থেকে বিশ্ব দ্রুত বের হয়ে আসবে। এ নিয়ে দুর্ভাবনার অনেক কিছুই আছে। বিশ্বজুড়েই ক্রীড়াযজ্ঞ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
তামিম বলেন, ‘আমাদের এখানে যারা আছেন, চিন্তা করছেন, আমিও নিশ্চিত। তবে তারা সঠিক মানুষদের সঙ্গে কথা বলেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। আমাদের আপাতত বলা হয়েছে খেলার জন্য। আমরা খেলতে প্রস্তুত। পরবর্তিতে কোনো সিদ্ধান্ত এলে সেভাবেই কাজ করব।’
ক্রিকেটে করমর্দন সাধারণ একটা ব্যাপার। টস শেষে দুই অধিনায়কের করমর্দন। ম্যাচ শেষে দু’দলের ক্রিকেটার, আম্পায়ারদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে করমর্দন। ওদিকে বলে লালা দিয়ে সাইন করার ব্যাপার থাকে। ওই বল আবার সবার হাতে যায়। ক্রিকেট মাঠে তাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। তবে করমর্দন নিয়ে তামিম বলেন, ‘হ্যান্ডশেক যত কম করা যায়। আমাদের সংস্কৃতিতে এটা বেশি লোক হয়ত পছন্দ করবেন না। কিন্তু পরিস্থিতিই এরকম। তবে হ্যান্ডশেকের অন্য উপায় হতে পারে এলবোশেক (কনুইমর্দন)।
Leave a Reply