শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

করোনা: বাসায় থেকেই পাওয়া যাবে চিকিৎসা

স্বাস্থ্য ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১০ মার্চ, ২০২০
  • ২২৩
নিয়মগুলো মানলেই করোনার ভয়ংকর বিস্তার রোধ

করোনা ভাইরাসের সাধারণ লক্ষণ বা উপসর্গ নিয়ে সরাসরি না এসে বাসায় থেকেই হট লাইনে যোগাযোগ করে চিকিৎসা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তাই নতুন করে কোনো সরকারি বা বেসরকারি হাসপাতালে কোভিড নাইনটিন শনাক্ত করার সুবিধা সংযোজনের পরিকল্পনা নেই বলেও জানিয়েছে অধিদপ্তর। সাধারণ কিংবা মারাত্মক, যে কোনো ধরনের লক্ষণ-উপসর্গ নিয়ে রাজধানীর মহাখালীর রোগতত্ত্ব বিভাগে হাজির হচ্ছেন করোনা সংক্রমণের সন্দেহে থাকা মানুষ। একমাত্র মুখপাত্র প্রতিষ্ঠান হওয়ায় চিকিৎসকরাও এ বিভাগেই রোগীকে পাঠাচ্ছে পরীক্ষার জন্য।

একজন বলেন, আমি গতকাল দেখিয়েছি, তখন বলা হয়েছে মহাখালী নিয়ে যেতে। অবশ্য সারাদেশে শুধু এ প্রতিষ্ঠানটি থেকেই কোভিড নাইনটিন করোনা শনাক্ত করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে বলা হচ্ছে, কক্সবাজারসহ ঢাকার বাইরেও কয়েকটি বিশেষায়িত ল্যাব প্রস্তুত আছে। এর বাইরে সরকারি বা বেসরকারি কোনো হাসপাতালে শনাক্তকরণের এ সুবিধা সংযোজনের পরিকল্পনা আছে কি, প্রশ্ন ছিল অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে। জবাবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমরা এখনও কোনো বেসরকারি হাসপাতালকে এ পরীক্ষা করার অনুমতি দিতে চাই না। সরকারি হাসপাতালের সব জায়গায় এটা করা সম্ভব নয় এবং দরকারও নাই। যাদের সর্দি-কাশির সমস্যা তারা আসলেই হবে না, তারা আমাদের কল করে জানালে তখন আমরা বলব, এখানে আসতে হবে নাকি আমরা গিয়ে তার নমুনা সংগ্রহ করব।

এমন অবস্থায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরাও শঙ্কিত না হয়ে বলছেন সতর্কতার কথা। আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হলেই এ থেকে বাঁচা সম্ভব বলে বলছেন তারা।
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ বি এম আব্দুল্লাহ বলেন, বিদেশ থেকে কেউ আসলে সে নিজেই নিজেকে কোয়ারেন্টাইনে রাখবে। ১৪ দিন পর্যন্ত কোনো লক্ষণ দেখা না গেলে তার শরীরে ভাইরাস নাই। বিএসএমএমইউর সাবেক উপাচার্য ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, অসুস্থ রোগীর সঙ্গে সুস্থ রোগীর একটা দেয়াল তৈরি করতে হবে। তাকে ভাবতে হবে সে এমন কোনো দেশে ছিলেন কিনা যেখানে করোনা ভাইরাস রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT