শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৯৭
খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

খুলনায় এ যাবতকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) খুলনায় সর্বোচ্চ ৪১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। গত বছর ১৬ এপ্রিল খুলনায় একই তাপমাত্রা ছিল।

 

খুলনা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ জানান, খুলনা বিভাগের মধ্যে বৃহস্পতিবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল যশোর ও চুয়াডাঙ্গায়। এ দুই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর খুলনায় এ মৌসুমে সর্বোচ্চ ও এ যাবতকালের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে।

 

তিনি বলেন, খুলনায় গত বছরের ১৬ এপ্রিল ৪১.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০১৪ সালের ২৩ এপ্রিল ৪০.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০০৯ সালের ২৬ এপ্রিল ৪০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ও ২০০২ সালের ২০ মে ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল।

 

আবহাওয়া অফিসের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বৃহস্পতিবার কুমারখালীতে ৪১.২ ডিগ্রি, সাতক্ষীরায় ৪০.৫ ডিগ্রি, মোংলায় ৪০ ডিগ্রি ও কয়রায় ৪০.২ ডিগ্রি, পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।

 

খুলনা অঞ্চলে দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে বেশ কয়েকদিন ধরে। আর এই দাবদাহের মাত্রা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দাবদাহে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যানচালকরা অস্থির হয়ে পড়েছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তাঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছেন কৃষক ও খেটে খাওয়া মানুষ।

 

ব্যাংক কর্মকর্তা শহিদুল হারেজ বলেন, তীব্র গরমে মধ্যে আমরা অফিসিয়াল ড্রেস পরতে পারছি না। যতক্ষণ বাইরে থাকি ততক্ষণ তো ঠান্ডা পানি ও স্যালাইন খেয়ে ক্লান্তি দূর করার চেষ্টা করি। তারপর কাজ শেষে বাসায় ফিরে যতটা পারছি নিজেকে সুস্থ থাকার জন্য ঠান্ডা জাতীয় খাবার খাচ্ছি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT