শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

ঘুষখোরদের ভিক্ষুকের সাথে তুলনা করলেন দুদক চেয়ার‌ম্যান

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর, ২০১৯
  • ২৩১

যারা ঘুষ খায় তাদের সঙ্গে ভিক্ষুকদের তুলনা করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। একই সঙ্গে ঘুষ খেয়ে বিষয়টা গোপন রাখা যাবে এমনটা ভাবাও বোকামি বলে মনে করেন দুদকের চেয়ারম্যান।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশনের উপ-পরিচালক থেকে উপ-সহকারী পরিচালক পদমর্যাদার ত্রিশজন কর্মকর্তার অফিস শৃঙ্খলা, অফিসের নিরাপত্তা, কাজের গোপনীয়তা ও অফিশিয়াল আচরণ সংক্রান্ত এক প্রশিক্ষণ কর্মশালায় তিনি এসব কথা জানান।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, যারা মনে করেন ঘুষ খেলে কেউ জানবে না, তারা বোকার স্বর্গে বাস করেন। ঘুষখোরদের কোনো আত্মমর্যাদা থাকে না। ঘুষ খাওয়া এবং ভিক্ষাবৃত্তির মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।

তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনকে একটি স্মার্ট প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে হলে কর্মকর্তাদের প্রতিটি কাজ হতে হবে সুনির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য, অর্জনযোগ্য, প্রাসঙ্গিক ও সময়াবদ্ধ। এর বিচ্যুতি ঘটলে কমিশনকে যোগ্য মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা কঠিন।

তিনি আরও বলেন, কর্মকর্তাদের কর্মে এ বিষয়গুলোর প্রতিফলন থাকতে হবে। তাই আপনাদের আচার-আচরণ এবং কর্ম সম্পাদনে সততা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির কোনো বিকল্প নেই।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, নিজে পরিবর্তন না হলে, পরিণত মানুষের মানসিকতা পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব। তাই প্রতিষ্ঠানের স্বার্থেই নিজেকে নিজেই পরিবর্তন করুন। কমিশনের প্রতিটি কার্যক্রম টিমওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট। তাই কর্মকর্তাদের পারস্পরিক সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক রাখতে হবে। তবে সবাইকে অফিস ডেকোরামও মানতে হবে। অভ্যন্তরীণ সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা রক্ষা করা অফিশিয়াল আচরণের অন্যতম ভিত্তি।

তিনি বলেন, কমিশনের অনুসন্ধান ও তদন্তের তথ্য ব্যবস্থাপনায় এমন কোনো সুযোগ রাখা সমীচীন হবে না, যাতে অপরাধীরা কমিশনের নথির গতিবিধি এবং আগাম তথ্য জানতে পারে। এভাবে কমিশনের তথ্য পাচার অফিস শৃঙ্খলা পরিপন্থি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT