শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

ডা. সাবরিনার বিষয়ে আদেশ রোববার

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১১৯
কে এই সাবরিনা, জিজ্ঞাসাবাদে যেখানে আটকে যান তিনি

করোনা পরীক্ষা না করে মনগড়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগের মামলার কিছু নথি চেয়ে ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর আবেদনের ওপর শুনানি হয়েছে। এ বিষয়ে আদেশের জন্য রোববার (১৩ সেপ্টেম্বর) দিন রেখেছেন হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে এ দিন ঠিক করেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাইফুজ্জামান তুহিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

এ মামলায় নিম্ন আদালতে জেকেজির ডা. সাবরিনা চৌধুরী, তার স্বামী ও প্রতিষ্ঠানটির সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আটজনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। গত ২০ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। সাক্ষ্যগ্রহণর জন্য আসামিদের কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়।

আইনজীবী সাইফুজ্জামান তুহিন বলেন, এ মামলার মূল অভিযোগ হলো করোনা পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট। আমরা ভুয়া রিপোর্টের সেই নথিগুলো চেয়ে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু নিম্ন আদালত সেটি খারিজ করে দিয়েছেন। এখন উচ্চ আদালতে এসেছি নথি চেয়ে। পাশাপাশি মামলার কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশও চেয়েছি। বৃহস্পতিবার এ বিষয়ে শুনানি শেষে আদালত আদেশের জন্য আগামী রোববার দিন ঠিক করেছেন।

গত ৫ আগস্ট তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক লিয়াকত আলী। অভিযোগপত্রটি দেখার পর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুলফিকার হায়াত তা বিচারের জন্য বদলির আদেশ দেন। এরপর বিচারের জন্য মামলাটি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনসারীর আদালতে আসে।

মামলার অভিযোগপত্রে সাবরিনা ও আরিফুলকে জালিয়াতি, প্রতারণার মূল হোতা এবং বাকি ছয়জনকে অপরাধে সহায়তাকারী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT