শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

তালায় দুই চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তেয়াশিয়া নদীর অবৈধ নেট-পাটা অপসারণ

সেলিম হায়দার
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ১৯৩
তালায় দুই চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে তেয়াশিয়া নদীর অবৈধ নেট-পাটা অপসারণ

খাল বিলের জলাবদ্ধতা নিরসণে সাতক্ষীরার তালার পাটকেলঘাটা থানার খলিষখালী ইউনিয়নের তেয়াশিয়া নদীতে সকল অবৈধ নেট-পাটা অপসারণ করা হয়েছে। পরিষ্কার করা হচ্ছে খালের শেওলা। এর ফলে খালের পানির স্রোত বৃদ্ধি পেয়েছে।

মঙ্গলবার (০১ ডিসেম্বর) সকাল থেকে খলিষখালী ইউনিয়নের গাছা জনেকের বাড়ির ব্রীজ থেকে নদীতে অবৈধ নেটপাটা অপসারণ কার্যক্রম শুরু হয়।

খলিষখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর রহমান ও সরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে নেটপাটা অপসারণ কাজে অংশ নেন, খলিষখালী ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য পঙ্কজ রায়, ওসমান গনি, গনেশ বর্মন, সরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নাজিমউদ্দীন, আওয়ামী লীগ নেতা দিলীপ মন্ডল, অনিমেশ মন্ডল, মফিদুল ইসলাম, মোন্তাজ মোড়ল, আব্দুল গনি মাষ্টারসহ স্থানীয় সাধারণ মানুষ।

চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর রহমান জানান, তেয়াশিয়া নদী দিয়ে সরুলিয়া ও খলিষখালী ইউনিয়নের বিলের পানি নিষ্কাশন হয়। তেয়াশিয়া নদীর পানি শালিখা গেট দিয়ে কপোতাক্ষ নদে পড়ে। কিন্ত সম্প্রতি তালা উপজেলার জালালপুর ইউনিয়নের টিআরএম প্রকল্পের বেড়ী বাধ ভেঙ্গে যাওয়ায় ফলে তেয়াশিয়া নদীতে অতিরিক্ত পানির চাপ বৃদ্ধি পায়। অন্যদিকে তেয়াশিয়া নদীতে অবৈধভাবে নেটপাটা দিয়ে মাছ ধরার কারণে সেখানে শেওলা জমে পানির প্রবাহ বাঁধাগ্রস্ত হয়। এর ফলে পাটকেলঘাটার দক্ষিণ বিলের ও অসংখ্য মহস্য ঘেরের পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় আসন্ন বোরো মৌসুমের জন্য বীজতলা প্রস্তুতসহ বোরো আবাদ অনিশ্চত হওয়ার আশংখ্য দেখা দেয়।

একারণে কৃষকদের মঙ্গলবার ভোর থেকে তেয়াশিয়া নদীর সকল অবৈধ নেটপাটা অপসারন কার্যক্রম শুরু করা হয়। প্রথমদিনে গাছা জনেকের বাড়ীর ব্রীজ থেকে দলুয়া ব্রীজ পর্যন্ত তেয়াশিয়া নদীতে সকল ধরনের অবৈধ নেটপাটা অপসারণ করা হয়। এর ফলে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা দ্রুত হবে এমনটাই মনে করেন চেয়ারম্যান মোজাফ্ফর রহমান। তিনি জানান নদীর শেওলা অপসারনের কাজও চলছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT