শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যই বিএনপি অংশগ্রহণ করে : তথ্যমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : রবিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২০
  • ১২৮
নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্যই বিএনপি অংশগ্রহণ করে : তথ্যমন্ত্রী
ফাইল ছবি।

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, প্রশ্নবিদ্ধ ও হট্টগোল করার জন্য নয়, জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্য বিএনপি আসন্ন ৫টি সংসদীয় আসনের উপনির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

আমরা অতীতে দেখেছি, বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য। আশা করি এবার সেই পথে হাঁটবে না। তাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক, এটিই আমাদের কামনা।

রবিবার (৩০ আগস্ট) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ‘বাংলা ও বাঙালির হৃদয়ে লেখা নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বর্তমান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপিকে ধন্যবাদ জানাই এ কারণে যে, সামনে যে উপনির্বাচন হতে যাচ্ছে সেই নির্বাচনে তারা অংশগ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এজন্য বিএনপিকে আমি ধন্যবাদ জানাই। তবে আশা করবো গন্ডগোল পাকানোর জন্য তারা নির্বাচনে আসবে না, জনপ্রিয়তা যাচাইয়ের জন্যই তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যার পরে সবচেয়ে সুবিধাভোগী পরিবার হচ্ছে জিয়াউর রহমানের পরিবার। ৭৫ এর পর জিয়াউর রহমান রাজাকারদের খুঁজে খুঁজে বের করে রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসিত করেছেন এবং ৭১ এর পরে যে ১১ হাজার রাজাকার কারাগারে ছিল তাদেরকে মুক্তি দিয়েছেন। যাদের শাস্তি হয়েছিল তাদের শাস্তি তিনি মওকুফ করে দিয়েছেন। এটি কেন? তিনি যদি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হতেন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা হতেন তাহলে এদেরকে মুক্তি দিতে পারতেন না।

তিনি আরো বলেন, আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ২০০২ সালে অপারেশন ক্লিন হাট পরিচালনা করা হয়েছিল। সেই অপারেশনে প্রায় ১০০ জন মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ১০০ মানুষের হত্যার বিচার যাতে না হয় সেজন্য বেগম খালেদা জিয়া ইনডেমনিটি আদেশ দিয়েছিল। অপরদিকে জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যার পরে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বাঁচানোর জন্য ইনডেমিনিটি আদেশ জারি করেছে। তারা দুজনেই হত্যার রাজনীতি পরিচালনা করেছেন।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক আইজিপি একেএম শহীদুল হক, সাবেক ছাত্রনেতা ও সাংবাদিক মানিক লাল ঘোষ, বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চার নেতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এইচ এম সোলায়মান চৌধুরী সুজন, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT