শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

বাতিল হচ্ছে চিকিৎসা ডিগ্রি আইন-২০২০

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১৩১

‘চিকিৎসা ডিগ্রি (দ্য মেডিক্যাল ডিগ্রিস) রহিতকরণ আইন-২০২০’ এর খসড়া নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল মন্ত্রিসভা বেঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীরা সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে বৈঠকে যুক্ত হন।

এ ছাড়াও মন্ত্রিসভার বৈঠকে খুলনায় ‘শেখ হাসিনা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা, আইন- ২০২০’ এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা কক্ষে অনুষ্ঠিত সীমিত প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ সব তথ্য জানান।

‘চিকিৎসা ডিগ্রি (দ্য মেডিক্যাল ডিগ্রিস) রহিতকরণ আইন- ২০২০’ আইন প্রসঙ্গে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘মেডিক্যাল কলেজের ডিগ্রি ও মান সবকিছু নির্ধারিত হতো ‘দ্য মেডিক্যাল ডিগ্রি অ্যাক্ট-১৯১৬’ দিয়ে। পরবর্তী সময়ে ২০১০ সালে বিএমডিসি বা ‘বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিল আইন-২০১০’ করা হলো। ১৯১৬ সালের আইনের যত প্রভিশন ও মোডিফিকেশন প্রয়োজন ছিল সবই ২০১০-এর আইনে নিয়ে আসা হয়েছে। ফলে ‘দ্য মেডিক্যাল ডিগ্রিস অ্যাক্ট-১৯১৬’ এর কোনও কার্যকারিতা নেই। সেজন্য এটা উনারা (চিকিৎসা শিক্ষা বিভাগ) বাতিল করার প্রস্তাব নিয়ে এসেছেন।’

শেখ হাসিনা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রসঙ্গে সচিব বলেন, ‘খুলনায় হচ্ছে শেখ হাসিনা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়। ’ এর আগেও (গত ১৩ জুলাই) এটি নীতিগত অনুমোদনের জন্য এসেছিল, তখন বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করে এটা অনুমোদন দেওয়া হয়। লেজিসলেটিভ বিভাগের মতামত পাওয়ার পর স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগ থেকে এটা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এর আগে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেট মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একই রকম আইন করা হয়েছে। খসড়া আইনে মোট ৫৫টি ধারা রয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, এখতিয়ার এবং ক্ষমতার বিষয়ে বর্ণনা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও কর্মচারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া, ক্ষমতা ও দায়িত্ব বর্ণনা করা হয়েছে এই আইনে।’

মন্তিপরিষদ সচিব আরও কানান, রাষ্ট্রপতি থাকবেন এর চ্যান্সেলর। সমাবর্তন বা অন্য কোনও অনুষ্ঠান যেখানে রাষ্ট্রপতি থাকার কথা, সেখানে যদি উনি থাকতে না পারেন, তবে উনি যাকে নির্বাচন করে দেবেন, তিনি তার পক্ষে সেখানে চিফ হিসেবে থাকবেন।’

প্রসঙ্গত, দেশে এখন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা পাঁচটি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT