শিরোনাম :
পুলিশের কল্যাণে ৫ সিদ্ধান্ত গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা জানালো বাংলাদেশ সাতক্ষীরায় পানিতে ডুবে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু অনার বাংলাদেশে নিয়ে এল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডধারী স্মার্টফোন – অনার এক্স৯সি সাতক্ষীরার বিনেরপোতায় স্বর্ণের বারসহ চোরাকারী আটক সাতক্ষীরায় শেখ মুজিবের ম্যুরাল নিশ্চিহ্ন করলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ডাদেশ থেকে খালাস পেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা: খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল সাবেক আইজিপি মামুন ও সাবেক ওসি আবুল হাসান রিমান্ডে গাজায় হামলা শুরুর পর ইসরায়েলি মন্ত্রিসভায় ফিরছেন বেন-গাভির

ভোমরা স্থলবন্দরে ১ হাজার ১৮৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ

আসাদুজ্জামান
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ২৪৫

সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্দরে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের জন্য রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। জুলাই-জুন পর্যন্ত বারো মাসে ১ হাজার ১৮৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে তারা।

১৯৯৬ সালে ভোমরা স্থলবন্দরের যাত্রা শুরুর পর থেকে চলতি অর্থবছর এটাই সর্বচ্চো রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা।

ভোমরা কাস্টম্স শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব শাখা থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী জানা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই-জুন মাস পর্যন্ত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৮৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এর মধ্যে জুলাইয়ে ৭২ কোটি ৪ লাখ, আগষ্টে ৯২ কোটি ৮৮ লাখ, সেপ্টেম্বরে ৬৭ কোটি ৭১ লাখ, অক্টবরে ৯১ কোটি ৯৫ লাখ, নভেম্বরে ১২০ কোটি ৪৩ লাখ, ডিসেম্বরে ১১৪ কোটি ৫৮ লাখ, জানুয়ারীতে ১৩৩ কোটি ৮০ লাখ, ফেব্রুয়ারিতে ১৫১ কোটি ৮৬ লাখ, মার্চে ১৪২ কোটি ৭৩ লাখ, এপ্রিলে ৯৯ কোটি ৬৩ লাখ, মে মাসে ৫৬ কোটি ৪৯ লাখ এবং জুনে ৪২ কোটি ২৮ লাখ টাকা।

যা গত অর্থবছরের তুলনায় ১৫৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকা বেশি।

গত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে এ বন্দরটিতে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। তবে, এসময় আদায় হয়েছে ১ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

এদিকে, চলতি অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে গত দুই মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ১০১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। তবে দুই মাসের লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে ৬৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা ঘাটতি রয়েছে।

চলতি অর্থবছরের জুলাই-আগষ্ট মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিলো ১৬৪ কোটি ৯২ লাখ টাকা। সেখানে অর্জিত হয়েছে ১০১ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এখনও ঘাটতি রয়েছে ৬৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

ভোমরা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ী এসোসিয়শনের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান নাসিম জানান, বন্দরটি শুরুর পর থেকে চলতি অর্থবছর সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে এখানকার ব্যবসায়ীরা যদি নির্ধারিত সকল পণ্য আমদানির সুযোগ পায় তাহলে এই লক্ষ্য মাত্রা ছাড়িয়ে যেতে পারে।

ভোমরা শুল্ক স্টেশনের নবাগত সহকারী কমিশনার প্রণয় চাকমা জানান, পণ্য আমদানি-রপ্তানি ভালো হলে আশা করা যাচ্ছে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য মাত্রা অর্জিত হবে। গত দুই মাসের ঘাটতি কাটিয়ে উঠে যাতে উল্লেখযোগ্য হারে রাজস্ব অর্জন হয় সে জন্য সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT