গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া বলেছেন, মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যকে মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে নিয়ে এসেছিলেন। তিনি অমিত্রাক্ষ ছন্দ যুক্ত করে বাংলা সাহিত্যকে ভিন্ন মাত্রা প্রদান করেন। তিনি বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্যকে করেছেন সমৃদ্ধ। শনিবার (২৪ আগষ্ট) দুপুরে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের জন্মস্থান কেশবপুরের সাগরদাঁড়ির মধুপল্লী পরিদর্শনকালে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, মাতৃভাষা ও মাতৃভূমির প্রতি মাইকেল মধুসূদন দত্ত দেশপ্রেম আমাদের জন্য আজো একটি শিক্ষানীয় দৃষ্টান্ন হয়ে আছে। তিনি ভিন্ন চিন্তা চেতনায় মানব প্রীতি ও মানব মহিমাকে তার সাহিত্যে তুলে ধরেছেন এবং বাঙ্গালী চেতনাকে জাগ্রত করেছেন অসাম্প্রদায়িক চেতনায়। মধুসূদন দত্ত উপলদ্ধি করেছিলেন মাতৃভাষা ছাড়া প্রতিভা বিকাশ সম্ভব নয়। তাই তিনি দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে মাতৃভাষায় সাহিত্য চর্চা শুরু করেন। সেই থেকে শুরু হয় বাংলা সাহিত্যের জাগরণ।
পরিদর্শন কালে উপস্থিত ছিলেন, কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানূর রহমান, থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শাহিন, সাগরদাঁড়ি ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত, কেশবপুর উপজেলা বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদের আহ্বায়ক সবুজ হোসেন নিরব, যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ ও মেহেদি হাসান, সদস্য শামীম রেজা, মারিফুল ইসলাম রনি, মেহেদি হাসান (ছোট),জিলকদ হুসাইন রাজু, জিল্লু হোসেন,সোহেল রানা, সুমন হোসেন, নাজমূল হুসাইন, হেলাল শেখ, জাহিদ হাসান,জামাল হোসেন, মেহেবুব হাসান আলম, রাসেল হোসেন বিজয়,আসলাম খান, সুদীপ্ত সরকার, রাব্বি হোসেন, মুহিব হাসান প্রমুখ ।
Leave a Reply