শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

মুজিববর্ষে বাড়াবাড়ি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০
  • ৪৮৫
দেড় কোটি শিশুকে চিঠি প্রধানমন্ত্রী
ফাইল ছবি।

মুজিববর্ষ পালন নিয়ে সংসদ সদস্যদের অতি উৎসাহী হয়ে বাড়াবাড়ি না করার নির্দেশ দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) রাতে আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের সভায় বক্তব্যের সময় তিনি এসব কথা বলেন। ষষ্ঠ অধিবেশন শেষে সংসদ ভবনে সরকারি দলের সভা কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগের একাধিক সাংসদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানায়, সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, মুজিববর্ষ উদযাপনে এমন কিছু করা যাবে না যেটা বাড়াবাড়ি হয়। ৭৫ এ বঙ্গবন্ধু হত্যার পর কী ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল সেটা আমাদের মনে রাখতে হবে। অতি উৎসাহী হয়ে কিছু করার দরকার নেই। মুজিববর্ষ উপলক্ষে সেইসব কর্মসূচি নিতে হবে যেসব কর্মসূচির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু সম্মানিত হন। এছাড়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী টিআর-এর টাকায় বঙ্গবন্ধুর কোনো ম্যুরাল না করার নির্দেশ দেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের নীতিমালা অনুযায়ী ম্যুরাল তৈরি করতে হবে বলেও জানান তিনি। এ ক্ষেত্রে ট্রাস্টের অনুমোদন ছাড়া যত্রতত্র কোনো ম্যুরাল তৈরি করা যাবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সূত্র মতে, মুজিববর্ষে গৃহহীনদের ঘরবাড়ি তৈরি করে দেওয়ার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এ ব্যাপারে সংসদ সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, মুজিববর্ষে যেন কেউ গৃহহীন না থাকে এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে। যাদের ঘর-বাড়ি নেই তাদের ঘর-বাড়ি তৈরি করে দিতে হবে।

সংসদ অধিবেশনে সাংসদদের অনিয়মিত উপস্থিতির কারণে প্রধানমন্ত্রী ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। তিনি বলেন, ‘সংসদ অধিবেশনে সাংসদদের নিয়মিত সংসদে আসতে হবে। আমি তো নিয়মিত উপস্থিত থাকি। সংসদ চলাকালে মন্ত্রীদের বাইরের কর্মসূচি যত পরিহার করা যায় করতে হবে। আমার পেছনে ও আশপাশে যারা বসেন তারা যদি সংসদে নিয়মিত উপস্থিত থাকতে না পারেন তাহলে তাদের আসনগুলো খালি দেখা যায়। তাতে বাইরে মেসেজ যায় সংসদ সদস্যরা সংসদের প্রতি ততটা আগ্রহী নন।’

এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলা এ সভায় আরও বক্তব্য দেন- তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, গাজী শাহনেওয়াজ, মাজহারুল হক প্রধান, আ স ম ফিরোজ, ছোট মনির, মৃনাল কান্তি দাস প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT