পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, রোহিঙ্গাদের পর্যায়ক্রমে ভাসানচরে স্থানান্তরের ফলে যেসব জায়গা উন্মুক্ত হচ্ছে, সেখানে বৃক্ষরোপণ করা হবে।
রোহিঙ্গা বসতিসহ কক্সবাজার জেলার অন্যান্য স্থানে পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃক্ষরোপণের জন্য বন অধিদপ্তরের সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত বন পুনঃসৃজনের মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্ত বন পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
বুধবার (৩০ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি-এডিপি’র বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য ভার্চুয়ালি আয়োজিত মাসিক সভায় অনলাইনে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি জানান, এ প্রকল্পের মাধ্যমে সামাজিক বনায়ন কার্যক্রমের আওতায় এক হাজার হেক্টর, প্রাকৃতিক বনাঞ্চলের উন্নয়ন কার্যক্রমের আওতায় ৫শ’ হেক্টর বন তৈরি করা হবে। এছাড়া দেশীয় প্রজাতির দীর্ঘ মেয়াদি বাগান তৈরির কর্মসূচির আওতায় ৪শ’ হেক্টর , ঝাউ বাগান ২শ’ হেক্টর, নারিকেল চারা ১২ হাজার, শোভাবর্ধনকারী চারা ৫ হাজার, স্ট্রিপ বনায়ন ৫ কিলোমিটার, হিমছড়ি জাতীয় উদ্যান এবং মেধাকচ্ছপিয়া জাতীয় উদ্যানের ইকো-ট্যুরিজম সুবিধার উন্নয়ন করা হবে।
Leave a Reply