শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে মিয়ানমারের প্রতি সুইস ও স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দূতদের আহ্বান

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
  • ১৬২

সুইজারল্যান্ড ও তিনটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া বাস্তুচ্যূত রোহিঙ্গাদের নিরাপদে ও সম্মানের সঙ্গে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য মিয়ানমারকে অনুরোধ জানাতে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শনের পর এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এ আহ্বান জানান।
তারা বলেন, ‘আমরা উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করেছি যে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিরাপদ ও সম্মানের সাথে ফিরে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি এখনো সৃষ্টি হয়নি।’

সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেনে হোলেনস্টেইন, সুইডেনের রাষ্ট্রদূত শার্লটা স্কেলিটার, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল বেলকেন ও ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি পিটারসন ২৫ ও ২৬ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেন।

যৌথ বিবৃতিটিতে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় প্রদান ও তাদের প্রতি মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে সহায়তা অব্যহত রাখার জন্য তারা বাংলাদেশ সরকার, জনগণ এবং কক্সবাজার ও এর আশপাশের স্থানীয় সাধুবাদ জানান।

এই সংটক মোকাবিলায় মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলো যে কাজ করছে তারা তারও ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশ সরকার, স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক এনজিওগুলোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও এই সংকট নিরসনে বড় ধরনের ভূমিকা রেখে চলেছে।

বাংলাদেশের কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যূত রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে। ২০১৭ সালেল ২৫ আগস্ট মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর দমনপীড়ন শুরু হওয়ার পর এদের অধিকাংশ পালিয়ে আসে। জাতিসংঘ ওই ঘটনাকে ‘জাতিগত নিধনের প্রকৃষ্ট উদাহরণ’ এবং অন্যান্য মানবাদিকার সংস্থাগুলো ‘গণহত্যা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT