শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

হাতি চলাচলের জন্য ভাঙতে হবে মিঠুনের রিসোর্ট

বিনোদন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৫২
হাতি চলাচলের জন্য ভাঙতে হবে মিঠুনের রিসোর্ট

বলিউড তারকা মিঠুন চক্রবর্তীর বিলাসবহুল রিসোর্ট ভাঙতে হবে। আগের একটি রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গেলেও বদল হয়নি আদেশ।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, ২০১১ সালে মাদ্রাজ হাইকোর্ট তামিলনাড়ুর নীলগিরি জেলার মুদুমালাই জাতীয় উদ্যানের কাছে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় তৈরি সব রিসোর্ট ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল।

সেই সঙ্গেই তামিলনাড়ু সরকারকে হাইকোর্ট পূর্ণ ক্ষমতা দেয় যে, ওই এলাকাকে তারা হাতিদের চলাচলের জন্য (এলিফ্যান্ট করিডর) চিহ্নিত করতে পারবে। মাদ্রাজ হাইকোর্টের রায়ই বুধবার বহাল রাখল দেশের শীর্ষ আদালত।

ওই এলাকায় বাঙালি অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী-সহ বেশ কিছু সেলিব্রিটির রিসোর্ট রয়েছে। আজকের রায়ের ফলে ভেঙে ফেলতে হবে সেখানকার আটশোরও বেশি নির্মাণ।

নীলগিরির ওই রিসোর্টগুলোর জন্য এলাকার বাস্তুতন্ত্রের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে দাবি করে ১৯৯৬ সালে প্রথমবার আদালতে আরজি জানানো হয়। তার পরে ২০০৭-০৮ সালে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন জনস্বার্থ মামলা দায়ের করে।

আবেদনকারীরা জানায়, হাতি করিডরের একেবারে গা ঘেঁষে রিসোর্ট তৈরি হওয়ায় সেখানে জনসমাগম বাড়ছে। যার জেরে হাতিদের যাতায়াতের অসুবিধা হচ্ছে। তারা বারবার পথ পরিবর্তন করছে, যার ফলে গোটা জঙ্গল ও বন্যপ্রাণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

২০১১ সালে মাদ্রাজ হাইকোর্ট তার রায়ে রিসোর্টগুলো ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয়। কিন্তু মিঠুন-সহ মোট ৩২ জন আবেদনকারী সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন। মিঠুন আবেদনে জানিয়েছিলেন, তার রিসোর্টের মাধ্যমে এলাকার অনেক আদিবাসী পরিবারের জীবিকা নির্বাহ হয়। রিসোর্ট মালিকদের একাংশের আরও বক্তব্য ছিল, তারা আইন মেনে ওই এলাকায় স্থাপনা তৈরি করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT