শিরোনাম :
সাতক্ষীরায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ৩ লক্ষাধিক টাকার ভারতীয় মাদকসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ সাবেক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ অসংখ্য অভিযোগে জেলা বিএনপির কাছে লিখিত আবেদন রেমিট্যান্সে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো প্রায় তিন বিলিয়ন ডলার ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ঈদের ছুটি দীর্ঘ হলেও অর্থনীতিতে স্থবিরতা আসবে না: অর্থ উপদেষ্টা বিকাশ-নগদ-রকেটে দৈনিক ৫০ হাজার টাকা লেনদেন করা যাবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনে ভেটো দিয়েছে ১২ দলীয় জোট ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়ে হামজা বললেন, ‘জুনে আবার দেখা হবে’ পর্যটক বরণে প্রস্তুত সাজেকসহ রাঙামাটির পর্যটনকেন্দ্রগুলো ‘ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনে অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করার অভিযোগ সত্য নয়’

১২০ টাকায় উঠলো ডলারের দাম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ২২ মে, ২০২৪
  • ১৮৫
১২০ টাকায় উঠলো ডলারের দাম

আমদানির ঋণপত্র নিষ্পত্তি করতে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ব্যাংক প্রতি ডলারের দর ১২০ টাকার বেশি নিচ্ছে। ব্যাংকাররা বলছেন, তারা রেমিট্যান্স কিনেছেন ১১৯ টাকায়। এ কারণে আমদানিকারকদের কাছ থেকে ডলারের দর ১২০ টাকা নিতে হচ্ছে। বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধান বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

তারা জানান, ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করে ডলারের যে রেট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে, সেই রেটে ডলার কিনতে পাওয়া যায় না। বাধ্য হয়ে বাড়তি দরে ডলার কেনাবেচা শুরু করেছেন তারা।

গত ৮ মে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ের জন্য ক্রলিং পেগ ব্যবস্থা চালু করে। ক্রলিং পেগ মিড-রেট (সিপিএমআর) বা এই ব্যবস্থার আওতায় প্রতি ডলারের মাঝামাঝি বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয় ১১৭ টাকা করে। যদিও এই ব্যবস্থা চালুর আগে দেশে প্রতি ডলারের দাম ছিল ১১০ টাকা। আইএমএফের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্ত হিসেবে সংস্থাটির পরামর্শ অনুযায়ী ক্রলিং পেগ ব্যবস্থা চালু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কিন্তু এই দরে কোথাও ডলার মিলছে না। যদিও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ক্রলিং পেগ পদ্ধতির আশপাশেই আন্তঃব্যাংকে ডলার কেনাবেচা হচ্ছে বলে তথ্য দেওয়া হয়েছে।

তবে একটি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধান জানান, মঙ্গলবার তাদের ব্যাংক ১১৯ টাকায় রেমিট্যান্স কিনেছে। আর আমদানি এলসি নিষ্পত্তি করা হয় ১২০ টাকার বেশি দরে।

এ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রায়ত্ত একটি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধান বলেন, ক্রলিং পেগ চালুর প্রথম সপ্তাহে সব ব্যাংক ঠিকঠাক অনুসরণ করলেও এখন অনেক ব্যাংক বেশি রেটে ডলার সংগ্রহ করছে, একইসঙ্গে এলসি খুলতেও বেশি রেট নিচ্ছে। শরিয়াভিত্তিক অধিকাংশ ব্যাংক এই ক্রলিং পেগ রেট অনুসরণ করছে না বলে জানান তিনি।

এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন এবিবি এবং বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ডিলারদের সংগঠন বাফেদা ডলারের একটি আনুষ্ঠানিক দর ঘোষণা করত। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর চেয়ে বেশি দরে লেনদেন হতো। নতুন পদ্ধতি চালুর আগে সর্বশেষ ঘোষিত দর ছিল ১১০ টাকা।

মঙ্গলবার (২১ মে) থেকে কিছু কিছু ব্যাংক বিদেশি এক্সেঞ্জ হাউজগুলো থেকে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করেছে ১১৯ টাকা দরে। এছাড়া, আমদানিকারকদের এলসি নিষ্পত্তি করেছে ১২০ টাকা কিংবা তার চেয়েও বেশি দরে। এদিকে খোলা বাজারে ডলার বিক্রি হচ্ছে ১২৫ টাকারও বেশি দরে।

নিউজটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০২১
Design and Developed by IT Craft in association with INTENT