আজ ৬ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক কলারোয়া মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এদিনে সাতক্ষীরার কলারোয়া এলাকা পাক হানাদার বাহিনী মুক্ত হয়। কলারোয়া উপজেলার আকাশে উড়ে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। মুক্তিকামী মানুষের উল্লাসে মুখরিত হয়
আজ মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগাঁথা ৬ ডিসেম্বর, ঐতিহাসিক দেবহাটা মুক্ত দিবস। মুক্তিকামী বাংলার বীর সেনানীদের কাছে পরাজিত হয়ে এই দিনে দেবহাটা ছেড়ে চলে যায় পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী। সাথে সাথে হানাদার মুক্ত
পরিচয়: ফাতিমা আল-ফিহরির জন্ম আনুমানিক ৮০০ খ্রিস্টাব্দে। তিনি ছিলেন ফেজ নগরীর খ্যাতিমান ব্যবসায়ী মুহাম্মাদ বিন আবদুল্লাহর মেয়ে। দ্বিতীয় ইদরিসের শাসনকালে পরিবারসহ তিনি ফেজ নগরীতে বসবাস করতেন। ভাগ্যের অন্বেষণে পিতা মুহাম্মদ
একজন আদর্শ শিক্ষক, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সমাজ সংস্কারকের অপর নাম ক্যাপ্টেন শাহজাহান মাস্টার। তিনি ছিলেন একজন নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমিক। প্রতিবছর ২৩ জুলাই সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান, মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের বীর সৈনিক, মুক্তিযুদ্ধকালীন
বাঙালি জাতির স্বপ্নসাধ যৌক্তিক পরিণতির মাস অগ্নিঝরা মার্চ কাল থেকে শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম ঘটনা হচ্ছে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ। সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের এই ঐতিহাসিক ঘটনার মধ্য
সাতক্ষীরা জেলার অন্যতম বিদ্রোহী পুরুষ ছিলেন ভাষা সৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা লুৎফর রহমান সরদার। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি পরিবার পরিজন নিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাস করেছেন দেবহাটার ধোপাডাঙ্গা গ্রামে। তার পিতার নাম গোলাম
বাঙালি জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের অন্যতম প্রধান মাইলফলক ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি)। মুক্তিকামী নিপীড়িত জনগণের পক্ষে জাতির মুক্তি সনদ খ্যাত ৬ দফা এবং পরবর্তীতে ছাত্র সমাজের দেওয়া ১১
আপোসহীন কমিউনিস্ট বিপ্লবী নেতা কমরেড আবদুল হক-এর ২৪তম মৃত্যবার্ষিকী ২২ ডিসেম্বর। তার মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে রবিবার (২২ ডিসেম্বর) বিকাল ৩ টায় যশোর দড়াটানা শহীদ চত্বরে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট যশোর জেলা
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস মিলিতভাবে বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। বুদ্ধিজীবীদের হত্যার ঠিক দুই দিন
কেউ মনে রাখেনি বীরাঙ্গনা গুরুদাসী মাসীকে। বর্তমান সরকার বীরাঙ্গানাদের মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেওয়া শুরু করেলেও একে একে পেরিয়ে গেল ১১টি বছর। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তী রোগ-শোকে আর অযত্নে-অবহেলায় মৃত বীরাঙ্গনা গুরুদাসীর কি